সারাদিন কবিগুরুর গান, কবিতা শুনে উঠলাম,
এখন রাত, কাল চাঁদ ছিল আকাশে
আজ সে নেই…..জোছনাও শত ক্রোশ দূরে
হারিয়েছে সব কিছু তবু আছে –
মন জুড়ে আমার চোখের বালির সই,
আমার ডায়েরির শেষের পাতার কবিতাখানি – ও
মুগ্ধ বুঝি শেষের কবিতার উচ্চারণে….
মনহরণ আজও হয়,
যখন শুভ্র স্নিগ্ধ চিত্ত গেয়ে ওঠে প্রভাতফেরী,
গেয়ে ওঠে আনন্দলোকে একলা চলোর বাণী,
বেজে ওঠে সেই সকল স্বরলিপি যা…
পুরনো সেই দিনের কথা কে আজও নতুন করে নেয়।
রবীন্দ্রনাথ, খুব কাছের একটা অনুভূতি,
যাকে একমুহুর্তের জন্য হারাবার আশঙ্কা –
আমায় বাকরুদ্ধ করতে পারে!
সমস্ত অনুভূতিগুলোয় রক্তশূন্যতা আসতে পারে!
কি লাভ বলো,জড় হয়ে বাঁচার,
তার চেয়ে চলো, উদ্ভিদের মত শাখা মেলি –
লজ্জাবতীর ভনিতা ঘুচিয়ে,
জানলার বাইরের মুক্ত আকাশে আনন্দধারা খুঁজি,
হোক না আধাঁর, যাক না ভেসে সব খড়কুটো,
তবু ভাসাক আমায় আমার রবীন্দ্রনাথ।।
নীলাঞ্জনা সরকার এর কলম থেকে —
“ছোটবেলা থেকে কবিতার আর গল্পের প্রতি আকৃষ্ট আমি। তবে কবিতা লেখার শুরু , নিজের প্রতি ভালোবাসা থেকে। মনে হয় কিছু শব্দ যা মনের মধ্যে খেলা করে তাকে একটু কলমের ছোঁয়া দি। জানিনা কতটা কবি হতে পেরেছি, তবে এতটুকু বিশ্বাস রাখি নিজের মনের আয়না হয়ে উঠতে শিখছি।“
Osadharon ……
তোর কলমের মাধ্যমে কবির পদযুগল ছুঁয়ে এলাম যেন.. অপূর্ব ভাব প্রকাশ। ❤️
Khub bhalo laaglo
দারুন