বালিকার পড়নের স্তন খুলে নিলে জমে উঠে ডাকঘর,অঙ্কুরিত গদ্যের নিখোঁজ নক্ষত্রে জন্মেছে মাটির কদম?
এই সব নিষিদ্ধ প্রশ্ন করেছে গাছপালা সম্প্রদায়।
এখনো কি মনে পড়ে তোমার সেই মাছরাঙ্গা দুপুরে রেলশব্দ বুকের তেপান্তর হাতবন্দী হাসি ঢলে যায় নিচের ছায়া সমান মৌন চিহ্নে…….
আটুনি খাবার ছাড়া জোটেনা,নোনানী নিলী ধরা গল্পসল্প।
তুমির কাছে আতপ্ত হ্যারিকেন আলোর পায়েচারি শৈশব,আগামীর পথ এঁটেসেটে জীবনের কথা বলে।
মণিকোঠার বাড়ান্দায় জ্বলে শিরিষ বাতাসের নিকোটিন।বাক্স চুরীর চোখে কান্না উঠলে থামে না…..
অথবা নষ্ট ঘড়ির আত্মায় দাঁড়িয়ে থাকা জন্মদাতা সমুদ্র ঘিরে এক দিন নারী…..
তার হৃদয় খাওয়া জমানো বনভূমি এবং পাতাল পাখি।
শতাব্দী….
কেমন আছ…?
মেহগনি চুলের গন্ধে গলে যায় যে রাতের দরজা…
দেহের প্রতিটি ইট ভেঙ্গে ঢুকে পড়ি দেয়ালে।
শৈল্পিক আলোয় ধার করে আনি নাগরিক সংবাদ…..
জীবনটাকে সংরক্ষন করার মতো কোনো শব্দ বা কারাগার নেই….
এক হাতে দুঃখ আর এক হাতে স্পর্শ নিয়ে বিকেলের নক্সায় প্রতিদিন আয়না বন্দী তুমিই থাকবে
হয়তো বহুদিন……
কলমে ধীমানপূরবী, নীলফামারী, বাংলাদেশ
শুভকামনা রইলো
শুভকামনা রইলো
প্রিয় পাঠক বন্ধুবর আপনারা গঠনমূলক সমলচনা করুন।আমাকে আরো ভালো লিখতে সাহায্য করুন।ধন্যবাদ সবাইকে………
‘ জীবন টা কে সংরক্ষণ করার মতো কোনো শব্দ বা কারাগার নেই’
সারা কবিতার মধ্যে কানে বাজবে শুধু এই……
ধন্যবাদ কবি।
খুব সুন্দর