কঙ্কালের হাড়ের পাশা সাজিয়ে একদিকে
শতাব্দীর নগ্ন আলো আর অন্য দিকে লোকটা –
আজও হেরেই চলেছে –
আজকাল লোকটার কণ্ঠনালী চেপে কবিতার অশেষ আবৃতি, কিছু বলো, কিছু লেখো –
কপালে ঝুলে, দুশ্চিন্তার বলি রেখা আর গলায় নিকষ অন্ধকারের রুদ্রাক্ষ!
পরাজয়ের শোকে অস্থির প্রাণ ভ্রমরা –
পথ্য তিনবেলা কার্য আর কারণের ‘ফল ‘|
বটগাছ-টা কে, বীজের মধ্যে ঢোকানো –
হলুদ স্বপ্নে সোহাগীর হাসিটুকু ফিরিয়ে দিয়েও,
লোকটা কে, আজও প্রমান দিতে হচ্ছে, যে সে আবহমান কাল ধরে শুধুই, হাঁটারই অন্নেষণে –
আপন দায়িত্বে সজ্ঞাত লোকটা
জেদের ওড়না উড়িয়ে, গ্রানাইট চোয়ালে
চেটো ঘষে একদিন ঠিক দাবানল জ্বালাবে –
তারপর?
অন্ধকার ছাড়িয়ে,
কঠিন আলোর খেলা দুহাতে ভেঙে গুড়িয়ে
সাফল্যের শ্বেত পতাকা মেলে
জীবনটা মসৃণ পকেটে সযত্নে রাখতে রাখতে
মেদিনীর ওষ্ঠ কামড়ে, লোকটা আবার
ফিরে আসবেই,আসবেই একদিন |
কলমে শুভেন্দু ধাড়া