আজকাল চারিদিকে মৃত্যুর হিড়িক। লাখে লাখে মানুষ অদৃশ্য দানবের, মানে করোনা নামক জীবাণুর কবলে শেষ নিঃশ্বাস আর ঠিক করে নিতে পারছেন না। মৃত্যুর সাথে সরাসরি আলাপ না হলেও এটুকু বলা যায়, একটা ভীষণ লড়াই আর তারপর সব কেমন থেমে যাওয়া। কি স্বভিমান – কি অহম – কি বা প্রাচুর্য্য , মৃত্যু যেন এই সব কিছুতে একটা সরলরেখায় টেনে দিয়ে যায়। ভেবে দেখলে দেখা যায় , আমরা আমাদের জীবনের প্রায় অনেকটা সময় এই বলেই শান্তি পাই, “কেন যে মরি না ! বা কেন আমার মৃত্যু হয় না?” যেন মৃত্যুতে সব শান্তি। তাহলে বেঁচে থাকার এতো আপ্রাণ চেষ্টা কেন? তাহলে কি বেঁচে থাকার এই চেষ্টাতে কোথাও লুকিয়ে মৃত্যুর সংজ্ঞা? হয়তো তাই। যদিও মৃত্যুর নির্ধারিত সংজ্ঞা সব সময়ই বিতর্কিত, তবুও। ..

যার সম্পর্কে কোনো অভিজ্ঞতা নেই, যার কোনো টেস্ট ড্রাইভ হয়না, যা নিজের ওপর একবারই প্রযোজ্য, তাকে এতো সহজে আমরা প্রতিদিনের একটু ঝামেলা-অশান্তিতে ব্যবহার করে ফেলি। মৃত্যু কি, আমরা কি জানি? মৃত্যুকে খুঁজে পাওয়ার জন্য, অবশ্যই মৃত্যু আর আপনার জীবন আর জীবনের সমস্যাগুলি, যে গুলি নিয়ে এখন আপনি বেঁচে আছেন, তার মধ্যে আর কোনো ব্যবধান রাখা যাবে না, তখনি হয়তো আপনি মৃত্যুর তাৎপর্য্য খুঁজে পাবেন, মৃত্যুতে হয়তো বেঁচে থাকবেন। মৃত্যু মানে আমরা জানি একটা সমাপ্তি : -আপনার শরীর, আপনার মন, আপনার কাজ, আপনার উচ্চাকাঙ্ক্ষা, আপনি যে জিনিসগুলি তৈরি করেছেন, আপনি যে কাজগুলি করতে চান, যে জিনিসগুলি আপনি শেষ করেননি, আপনি যে জিনিসগুলি শেষ করার চেষ্টা করছেন, তা একটি সমাপ্তিতে পৌঁছায়, যখন মৃত্যু আসে। এরপর কি? এটাই কি ঘটনার শেষ? এরপরের ঘটনা তো সবার অজানা আর বোধহয় সেই অজানাতে রয়েছে অপরিমেয় সৌন্দর্য।

বর্তমানকে যদি সাক্ষী মানা হয় তবে এই ‘করোনা; নামক মহামারী থেকে প্রাণ বাঁচানোর জন্য সাধারণ মানুষ কি কি উপায়ই না প্রয়োগ করে চলেছেন: কি খেলে, কি পড়লে, কি ভাবে জীবন অতিবাহিত করার নিয়ম গুলো পাল্টে ফেললে আমরা বাঁচতে পারি, তা নিয়ে চলছে গবেষণা। তাহলে মৃত্যুতে কি সুখ নেই ? সেই সৌন্দর্য্য নেই ?

আর মরণে যদি এতো সুখ বা শান্তি তবে বেঁচে থাকার এই আমরণ চেষ্টা কিসের? আসলে মানুষের মতো যথাযথ যন্ত্র যেমন নেই, তেমনি সেই মানুষের মনের থেকে জটিল শিল্প কিছু হয়না। জটিল কেন? জটিল নয় !! ভেবে দেখুন, মানুষ নিজেকে কখনো পুরোপুরি চিনতে পারেন না, কিসে সুখ বুঝতে পারেন না, কি পেলে শেষ শান্তি জানা নেই, মস্তিস্ক-মনকে কে যে নিয়ন্ত্রণ করছে/ ঠিক কোন সময়ে নিয়ন্ত্রণ করছে বোঝার উপায় নেই। কবিগুরুর কথায় মানুষ ‘জীবন আর মৃত্যু’কেও বোধহয় এভাভেই ভাবেন ‘নদীর এ পার কহে ছাড়িয়া নিঃশ্বাস, ওপারে তে সর্ব সুখ আমার বিশ্বাস” …

মানুষ মারা যায়। কিন্তু সে মৃত্যুরও প্রকার আছ , কেউ বেঁচে থেকে মারা যান , কেউ শুধুই মারা যান। অনেক সময় দীর্ঘকালীন মৃত্যুর ভাবনারা মানুষকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়। মানুষ মৃত্যুর অর্থ সন্ধান করে , গবেষণা করে , আলোচনা করে। মানুষের মনে অনেক প্রশ্ন ! মানুষ জীবনের এক প্রান্তে এসে ভাবে কেন বেঁচে থাকা , মৃত্যু কেন নয় !মৃত্যুই নিয়ে যা প্রশ্ন আমাদের মনে আসে তার সমাধান করতে গেলে সামান্যতম হলেও মৃত্যু আসলে কি তা জানা দরকার। আর এখানেই আসে আরো কিছু প্রশ্ন :-

প্রথম ও প্রধান প্রশ্ন : মৃত্যু কি ?

উত্তর : মৃত্যু মানব জীবনের স্থায়ীত্বের একটি অক্ষয় সত্য। বৈজ্ঞানিক ভাষায় আধিভৌতিক পরিবর্তনগুলি নিরপেক্ষ। মৃত্যুকে উল্টো পথে ঘোরানো যেমন মুশকিল, তেমন এড়ানোও অসম্ভব। মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী,মৃত্যু হবেই। মৃত্যু শব্দটি মানুষের হৃদয়ে ভয় সৃষ্টি করে। মানুষ মৃত্যুকে যেমন অনিবার্য বলে বিবেচনা করে তেমনি অপরিহার্য বলে মনে করে। মানুষ মৃত্যু নিয়ে কথা বলতে পারে, শব্দটির বাইরে শব্দটি নিয়ে গবেষণা করতে পারে, তাই মৃত্যু একটি বোধগম্য প্রতিক্রিয়া। মৃত্যু একটি রহস্য , জীবন আর জীবনের উর্দ্ধে কিছু ঘটনার রহস্য। জীবন সীমাবদ্ধ ‘দেহ আর আত্মা’তে আর মৃত্যুতে ঘটে সেই ‘দেহ আর আত্মা’র বিচ্ছেদ।

পদার্থবিজ্ঞান অনুযায়ী কোনো বস্তু শেষ বা অদৃশ্য হতে পারে না, তা এক রূপ থেকে অন্য রূপ বা এক শক্তি থেকে অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এই যুক্তি বস্তুগত পদার্থের ক্ষেত্রে যতটা প্রযোজ্য আধ্যাত্মিক ভাবের ক্ষেত্রেও একই ভাবে প্রযোজ্য। তাই মৃত্যুতে দেহ পুড়ে ছাই হয়ে গেলেও আত্মা অক্ষত-বিরাজমান।এই সত্য অনুধাবন করা কঠিন কিন্তু অসম্ভব নয়। যেমন চোখের সামনে কাঠের ওপরে চিতা জ্বলে ছাই হয়ে যেতে দেখলে এটা ভাবা কঠিন হয়ে দাঁড়ায় যে সেই কাঠ-সেই দেহ , কখনো সহজেই হাতে ধরা যেত, স্পর্শ করা যেত, কিন্তু আগুনের বহ্নিশিক্ষা হাতে সেভাবে ধরা কঠিন, অসম্ভব নয়। যে ব্যক্তির জন্য জীবন বস্তুগত লাভ নিয়ে তৈরী, তার পক্ষে মৃত্যু সত্যিই শেষ পরিণতির প্রতিনিধিত্ব করে। কারণ মৃত্যুর সাথে সাথে ক্ষণস্থায়ী সাফল্যগুলি থেমে যায়। কিন্তু যে ব্যক্তির জীবন আধ্যাত্মিক লাভ নিয়ে তৈরী, তার জীবন কখনই শেষ হয় না। কারণ কোনো ব্যক্তির প্রকৃত চরিত্র – তার ধার্মিকতা, গুণাবলী এবং নিঃস্বার্থতা আত্মায় নিহিত থেকে যায়। আত্মা তাই অনন্ত -শাশ্বত , সে বেঁচে থাকে তার চরিত্রে, তার গুণাবলী, তার কর্মে এবং তার বংশধরের মধ্যে দিয়ে।

কবি গুরুর বাণীতে —

‘তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে
যত দূরে আমি ধাই,
কোথাও দুঃখ, কোথাও মৃত্যু,
কোথা বিচ্ছেদ নাই।”

এবার আসা যাক কিছু গৌণ প্রশ্নে

১) মৃত্যু প্রকারভেদগুলি কি কি?!
উত্তর : মৃত্যু দুই প্রকার , জৈবিক (দেহের) মৃত্যু আর সামাজিক (আত্মার) মৃত্যু ।

২) জৈবিক মৃত্যু আর সামাজিক মৃত্য কি এবং কখন হয়?

উত্তরজৈবিক মৃত্যুর বিজ্ঞানের ভাষায় বা ডাক্তারি ভাষায় ‘দেহের মৃত্যু’ .. যখন প্রাণবায়ু বেরিয়ে যায় শরীর থেকে, নিথর ঠান্ডা হয় শরীর; মানুষের শরীর, দেহ থেকে যখন বডি হয়ে যায়, মানুষের জৈবিক মৃত্যু ঘটে।
সামাজিক মৃত্যু সেখানে একটি মানব জীবনের-অর্থ সম্পর্কিত বা আখ্যানগত পরিবর্তন। এই মৃত্যু পরিবর্তন ঘটায় মানুষের অস্তিত্বর।

সামাজিক এবং জৈবিক মৃত্যুর মধ্যে পার্থক্যকে ভাবগতভাবে দেখার একটি উপায় হ’ল ব্যক্তিগত জীবনকে দুটি ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে চিন্তা করা।সেটা বোঝাতে বলতে হয় ল্যাটিন ভাষায় ‘অস্তিত্ব’ কথার অর্থ । ল্যাটিন ভাষায় “অস্তিত্ব” কথাটির রয়েছে দুটি অর্থ। “অস্তিত্ব” অর্থাৎ ‘যার কোনো পরিবর্তন নেই, সে অদ্বিতীয় – অনন্য’ আর অন্য অর্থে “অস্তিত্ব” মানে ‘স্ব-দৃঢ়তা’।

জৈবিক মৃত্যুতে এই প্রথম অস্তিত্বের মৃত্যু ঘটে, যা অনন্য আর অদ্বিতীয়। আর সামাজিক মৃত্যুতে শেষ হয় স্ব-দৃঢ়তা। আমি কে? আমি কেন? একদিকে পার্থিব দেহের মৃত্যু আর অন্যদিকে মন-মস্তিষ্ক-আত্মার মৃত্যু। চিকিৎসাবিদ্যায় মৃত্যুর চিরাচরিত সংজ্ঞাগুলি দ্ব্যর্থহীন, সেটি এমন একটি চূড়ান্ত ঘটনা বর্ণনা করে, যা মৃত হওয়ার পরম অবস্থাকে পরিচালিত করে – এমন ক্ষেত্রে যে কোনও ব্যক্তির জৈবিক মৃত্যু ও সামাজিক মৃত্যুর ঘটে যুগ্মীকরণ।

৩) জৈবিক মৃত্যুর সাথে সামাজিক মৃত্যু কখন সহবাস হয়? কখন হয় না?

উত্তর : জৈবিক মৃত্যুতে মানুষ পরিণত হয় ‘মরদেহে’ , সেখানে ‘আমি, সে ‘ সর্বনাম  উঠিয়ে শুধুই ব্যবহার হয় ‘বডি বা দেহ’ .জৈবিক মৃত্যুতে অনেক সময় সামাজিক মৃত্যু ঘটে যায়, কিন্তু সামাজিক মৃত্যু মানেই তা জৈবিক নয়। কারণ সামাজিক মৃত্যু নির্ভর করে উপস্থিতি – অস্তিত্ব -সত্তা – বিদ্যমানতার ওপর।

৪) কীভাবে আমরা জৈবিক এবং সামাজিক মৃত্যুর মধ্যে অর্থপূর্ণ মিল এবং পার্থক্যগুলি চিহ্নিত করতে পারি? কেন এই বিষয়টি করা উচিত?

এই দুই মৃত্যুর কথা বলতে গেলে উভয়ের মৌলিক মিল এবং অন্তর্নিহিত পার্থক্য গুলো বলা খুব জরুরি।

প্রথমত:
মিল : দুটি মৃত্যুতে ঘটে পরিবর্তন ।
অমিল : তবে সেই পরিবর্তন একেবারেই আলাদা। জৈবিক মৃত্যুর সাথে অস্তিত্বের কী-কী অভ্যন্তরীণ পরিবর্তনগুলি ঘটলো সেটা যেমন বোঝা দরকার, তেমন সামাজিক মৃত্যুতে ‘আমরা কে বা কারা ? ” তার বর্ণনামূলক পরিবর্তনের বোঝাপড়া জড়িত।যার উল্লেখ আগেই করা হয়েছে।

দ্বিতীয়ত:
মিল :দুটি মৃত্যুতে অস্তিত্ব জড়িত।
অমিল: অস্তিত্বের অর্থ যদিও দুই মৃত্যুতে দু রকম।

তৃতীয়ত:
মিল : দুটি মৃত্যু মুক্তি সাপেক্ষ।
অমিল: জৈবিক মৃত্যু মুক্তি দেয় রক্ত মাংসে তৈরী দেহ থেকে আর সামাজিক মৃত্যুতে মুক্তি ঘটে মন-মস্তিষ্ক থেকে।

চতুর্থত:
মিল : দুই মৃত্যুতে বজায় থাকে ভারসাম্য।
অমিল : জৈবিক মৃত্যু জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখে, অর্থনিরুপণ করে মৃত্যুটি ভালো না খারাপ।ভালো মানে কোনো রোগে অসুখে মারা গেছেন আর খারাপ অর্থে আকস্মিক কোনো দুর্ঘটনা। অন্যদিকে সামাজিক মৃত্যু বজায় রাখে আদর্শিক ভারসাম্যকে।মানুষ তাকে কি ভাবে মনে রাখবে, ভালো না খারাপে ! মানুষ আদর্শে বেঁচে থাকে, তাঁর আদর্শে তাকে স্মরণ করা হোক এই তার শেষ ইচ্ছে হয়।

উপরোক্ত কথাগুলি- আলোচনা- প্রশ্ন এবং তার বিশ্লেষণ থেকে এটাই বোঝা যায় , মৃত্যুর অর্থ খুঁজতে আমাদেরকে বারবার ফিরে যেতে হয় জীবনের কাছে। মৃত্যুর অন্তর্নিহিত অর্থ লুকিয়ে রয়েছে ‘জীবন’ এর মধ্যে। জীবন আর মৃত্যুকে আলাদা করা যায়না , তারা এক এবং একক। তাই বোকার মতো মৃত্যুর তাৎপর্য্য খুঁজতে গিয়ে, তার একটা কাল্পনিক ভয়াভহ প্রতীকী চিত্র মনে এঁকে , ভয় এ জীবন কাটানোর কোনো মানেই হয়না। আমরা নিজেদের জিজ্ঞাসা করি থাকি , ‘বেঁচে থাকার উদ্দেশ্য কী?’ কারণ আমাদের নিজস্ব জীবন সম্পর্কিত জ্ঞান আজও অগভীর। আবার জীবন এর অর্থ কী তা খুঁজে বের করতে, মৃত্যুর সাথেও (যা অজানা) পরিচিত হতে হবে। আমাদের অবশ্যই জানতে হবে কোন জিনিসে আমরা বেঁচে থেকেও মরে যায়। আমরা জানি, আমরা যে জিনিস থেকে যন্ত্রণা পেয়ে থাকি সেগুলির জন্য আমরা মরতে চাই; আমরা অপমানের কাছে মরে যেতে চাই, তবে আমরা চাটুকারীর সাথে আঁকড়ে থাকি, আমরা বেদনার সাথে মরে যেতে চাই আবার আনন্দকে জীবনের শেষ সম্বল ভেবে চেপে ধরি। তাই আমাদের নিজেদের মনকে খুব বেশি করে নিরীক্ষণ করা দরকার। আমরা আমাদের মনকে যেখানে আটকে রেখেছি, সেগুলির জন্য আমরা রোজ মারা যায়। তাই মনই একমাত্র পথ যা জীবন আর মৃত্যুর পরম সত্যকে স্বীকার করবে।

আমরা রোজ যে বেঁচে আছি , সেটাই আসলে কি একটু একটু করে আমরা মৃত্যুর পথে হাঁটা নয়? একটা সরলরেখার একদিকে জীবন থাকলে অন্যদিকে মৃত্যু। তাই একদিকের হিসেব বাড়লে অন্যদিকে ঠিক কমবে। বেঁচে থাকার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রতিদিন মারা যেতে হবে, আবার মৃত্যুর জন্য রোজ আপনাকে বেঁচে থাকতে হবে ,অন্যথায় আপনি কেবল গ্রামোফোন রেকর্ডের মতো আপনার জীবনের পুনরাবৃত্তিটি বরাবর বহন করে চলবেন।

তাই বেঁচে থেকে প্রতিদিন মৃত্যু ভাবনা-মৃত্যু কামনা ব্যর্থ, বোকামি।  আজ করোনা – কাল ভূমিকম্প -কখনো নিম্নচাপ -কখনো যুদ্ধ। জীবন আর মৃত্যু যদি একই হয় , বা এক আর একজনের পরিপূরক হয়, তাহলে মৃত্যু কি আর কখন তা আসবে এই ভেবে বিশ্লেষণ করে জীবন কাটিয়ে দেওয়া অনেকটা ‘সকাল আমার গেলো মিছে , বিকেল যে যায় তারই পিছে গো‘ র মতো। কারণ জীবন, জীবনের সময়সীমা দিয়ে নয়, জীবনের গভীরতা দিয়ে বুঝে নিতে হয়। জীবন একবার/ মৃত্যু ও একবার , তাই বাহ্যিক সাহসী একজন মানুষের মতো মরতে সাহস না দেখিয়ে ; অন্তর্নিহিত মানুষ হয়ে বেঁচে থাকার সাহস দেখান। বেঁচে থাকুন , নিজের মধ্যে , সবার মধ্যে , প্রাণ খুলে বেঁচে থাকুন।

 

 

 

কলমে মৌসুমী কুন্ডু

 



 

SOURCEমৌসুমী কুন্ডু
Previous articleস্বাধীনতা
Next articleস্বাধীনতা
Avatar
Disclaimer: Monomousumi is not responsible for any wrong facts presented in the articles by the authors. The opinion, facts, grammatical issues or issues related sentence framing etc. are personal to the respective authors. We have not edited the article. All attempts were taken to prohibit copyright infringement, plagiarism and wrong information. We are strongly against copyright violation. In case of any copyright infringement issues, please write to us. লেখার মন্তব্য এবং ভাবনা, লেখকের নিজস্ব - কপিরাইট লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত..................

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here