বাতাসে উড়ছে শুধুই চিতার ছাই
গণকবরের উঁচু ঢিবি দেখা যায়।
রাবণের চিতা জ্বলছে বিশ্ব জুড়ে
প্রাণের গো-ভাগাড়ে চিল-শকুনি বেড়ায় শুধু উড়ে।
খড়কুটোর মতো গঙ্গায় ভেসে আসছে লাশ
সৃষ্টিকে যেন শেষ করে দেবে–এই স্রষ্টার অভিলাষ।
“পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন”
অস্তিত্ব আজ চরম সংকটে।
যুদ্ধ, অস্ত্রহীন যুদ্ধ অদৃশ্য শত্রুর সাথে।
মারণ যুদ্ধে মরছি আমরা;
কম পড়ে গেছে সাড়ে তিন হাত ভূমি।
রাস্তায় আজ লাশের মিছিল
মহী আজ শ্মশান ভূমি।
যুদ্ধ এখানেই শেষ নয়,আরও আছে বাকি
এরপর রুটি-রুজি নিয়ে লড়তে হবে স্রষ্টার সাথে যুঝি।
জানিনা এরপর কত বসন্ত কাটবে খাদ্যের সারিতে প্রতীক্ষায়।
তবে ভাবিস না,’মারী’ নিয়ে ঘর করা অমৃতের পুত্র মোরা।
এর থেকে কত বড়ো বড়ো যুদ্ধে
ভালে পরেছি বিজয় তিলক;
মৃত্যুর মুখ থেকে জীবন কে এনেছি ছিনিয়ে।
হাতে হাত রেখে কাঁধে কাঁধ দিয়ে
খুব লড়ে যেতে হবে এরপর।
তাহলেই মহী হেসে উঠবে আবার
জনকোলাহলে ভরে উঠবে চারিধার।

কলমে বিদ্যুৎ চক্রবর্তী, বীরভূম
পেশায় একজন শিক্ষক।কবিতা ,গল্প লেখা ও পড়া কবির নেশা।
Sir i say just wow
I love it
Ba sir khub sundor hoi6a
Darun darun
Good one
Khub sundor
Darunn
Nice
Nice
Darun
Khub sundor
Good
Good
Beautyfull sir


Awesome
Darun
Awesome Sir . Very nice
Nice
Nice



Khub bhalo